• ঢাকা
  • বুধবার, ১৮ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৩রা পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২১ আগস্ট, ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট : ২১ আগস্ট, ২০২৪
Designed by Nagorikit.com

ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া কমপ্লেক্সে হামলা ভাঙচুর : এরা কারা?

কুমিল্লা জার্নাল
[sharethis-inline-buttons]

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

 

দেশের শীর্ষস্থানীয় মিডিয়া হাউস ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ কমপ্লেক্সে গত সোমবার দুর্বৃত্তদের হামলার ঘটনায় সারা দেশে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় বইছে। সোমবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে হঠাৎ শতাধিক মানুষের একটি মিছিল বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। এসময় অফিসের টেবিল, কম্পিউটার, এসি ভাঙচুরের পাশাপাশি মিডিয়া প্রাঙ্গণে রাখা ২০-২৫টি গাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়।

প্রতিষ্ঠানের সিসি টিভি ফুটেজ থেকে পাওয়া গেছে হামলার চিত্র। সেই সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করেই হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। হামলাকারীদের কাউকেউ শিক্ষার্থী বলে মনে হয়নি। তাহলে এরা কারা?
এদিকে এ ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে শিক্ষার্থীরা বলেছেন, গণমাধ্যমের ওপর যে হামলা হচ্ছে তার সঙ্গে শিক্ষার্থীরা জড়িত নন। এই হামলাগুলো কিছু দুষ্কৃতকারী নিজেদের স্বার্থরক্ষায় করে আসছে।

গণমাধ্যমের ওপর হামলা রুখে দিতে শিক্ষার্থীরা প্রস্তুত।
পরিদর্শনে এসে ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সমন্বয়ক তরী বলেন, যারা এখানে হামলা করেছে তারা কেউ শিক্ষার্থী নয়। আমরা সবাই আন্দোলন করেছি। আমরা কখনোই চাই না আমাদের দেশের ক্ষতি হোক, আমাদের মানুষের ক্ষতি হোক। আমরা মানুষের সঙ্গে আছি। মানুষ আমাদের বিশ্বাস করে। রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ গণমাধ্যম। সেই গণমাধ্যমের ওপর হামলার আমরা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সমন্বয়ক হাসিবুল হোসেন শান্ত বলেন, যারা এখনো হামলা ও তাণ্ডবের চেষ্টা করছে তারা দুর্বৃত্ত। আমরা মনে করি, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সৃষ্ট যে বাংলাদেশ, সেই বাংলাদেশে এই হামলাকারীরা স্বৈরাচারের দোসর। আমরা এই বিষয়ে সমন্বয়কদের সঙ্গেও কথা বলেছি। আমরা যত দ্রুত সম্ভব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আলোচনা করে এদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসব। আমাদের স্পষ্ট বার্তা যে, আমাদের নতুন বাংলাদেশে এখন আর কোনো দুষ্কৃতকারীর স্থান হবে না। সাধারণ শিক্ষার্থী যারা আছেন, সবার প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে কোথাও যদি দুষ্কৃতকারী দেখেন তবে তাদের বেঁধে ফেলে আইনের হাতে তুলে দিন।

[sharethis-inline-buttons]

আরও পড়ুন

  • গণমাধ্যম এর আরও খবর