• ঢাকা
  • বুধবার, ৮ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৩শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট : ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
Designed by Nagorikit.com

বন্ধ হয়ে যাবে আকাশবাড়ি হলিডেজ ; ট্রাভেল ইন্ডাস্ট্রিতে এবার বিলিয়ন ডলার টার্নওভার এর হাতছানি

কুমিল্লা জার্নাল
[sharethis-inline-buttons]

বিনোদন ডেস্ক ::

বন্ধ হয়ে যাবে আকাশবাড়ি হলিডেজ।
৫ জন Founder এর জন্ম। ট্রাভেল ইন্ডাস্ট্রিতে এবার বিলিয়ন ডলার টার্নওভার এর হাতছানি। ঘটনা মজা না লাগলে ঢাকা লন্ডন ঢাকা টিকিট ও ৫ তারকা হোটেল একদম ফ্রি।

আকাশবাড়ি হলিডেজের ২২ লক্ষ মিডিয়া পার্টনার, প্রিয় দেশবাসী, ট্রেড পার্টনার্স ও Concern Government body. সবার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। ছবিতে যে চারজন কে দেখতে পারছেন তাদের নাম যথাক্রমে ইমতিয়াজ, আবু বকর রাব্বি, তৌহিদুল ইসলাম মাসুম ও তাজরীন আকতার।


তারা প্রত্যেকেই আকাশবাড়ি হলিডেজে দীর্ঘদিন যাবত কর্মরত ছিলো এবং আকাশবাড়ি হলিডেজ এ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকার বেতন ও বেনিফিট গ্রহণ করেছে। এবং এদের মধ্যে অনেকেরি কোটি টাকা মুলের গাড়িও আছে। আরেকটি ছবিতে আছে মোর্শেদ জুয়েল ( ফাউন্ডার- ফাস্ট ট্রিপ)। ৫ জনের ১ জন।


তারা ৫ জন পর্যায় ক্রমে মিথ্যা ডিক্লারেশন দিয়ে সর্বপ্রথম জুয়েল ও সর্ব শেষে মাসুম গত ২৭ আগস্ট রিসাইন লেটার সাবমিট করে। এবং কোনও আরও কিছু অনৈতিক আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করে।


কিন্তু কেউই এখনও পর্যন্ত ছাড়পত্র পায়নি উপরন্তু ইমতিয়াজ ও তাজরিন কোম্পানির এক জুনিয়র এর কাছ থেকে প্রলুব্ধ করে একটি জাল ছাড়পত্র জোগাড় করে।

টুইস্ট
এই ৫ জন গত কমপক্ষে ৬ মাস যাবৎ আরও দুটি কোম্পানি ফাউন্ড করে রেখে এবং সফ্ট লঞ্চিং করে বিজনেস করে আসছিলো এবং এদিক দিয়ে আকাশবাড়ী হলিডেসে বসে আকাশ বাড়ির গুরুত্ব পূর্ণ নথি, ডাটা বেস, কাস্টমার কনট্যাক্টস, পাসপোর্ট এর কপি, হার্ড ডিস্ক ইত্যাদি নিজেদের কোম্পানিতে অবৈধ ইউজ করে আসছিলো। এর কমপক্ষে ১০০ প্রমাণ আমার কাছে আছে। আমি প্রমাণ করতে প্রস্তুত আছি।


আমার বেশিরভাগ কাস্টমাররা প্ররোচনা দিয়ে আমার অফিসে বসে আমার চাকুরি করে তারা নিজেদের কোম্পানিতে ট্রান্সফার করে আসছিলো।উল্লেখ্য আমি কমপক্ষে ১০ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। আকাশ বাড়ি হলিডেজের প্রতিটি ইনকাম NBR এ শো করা এবং এই প্রতিষ্ঠান কমপক্ষে অর্ধ কোটি টাকা ট্যাক্স প্রদান করে এবং বছরে দের থেকে দুই কোটি টাকা বিদেশি রেমিটেন্স আয় করে।
আমার প্রশ্ন বাংলাদেশ কি এমনি একটি মগের মুল্লুক যেখানে যে কেউ চাকুরি করে বেতন নিয়ে কর্তব্যের সাথে বেইমানি করে ঘরে বসে ঘরের বেড়া কাটতে পারে। যে কাস্টমার আনার জন্য তাদের লক্ষ লক্ষ টাকা বেতন দেওয়া হত তারা জালিয়াতি করে সেইখান থেকেই কাস্টমার ও কাস্টমার ডাটাবেজ প্রতিদিন চুরি করতে পারে?
তারা কি এতই প্রভাব প্রতিপত্তি বা ক্ষমতার মালিক যে কোম্পানি আইন, পলিসি না মেনে চাকরি ছাড়ার ৬ মাস আগেই একই কোম্পানি খুলে কোম্পানির বিশাল আকারের ক্ষতি করতে পারে? তাদের পিছনে ইন্ধন দাতা কারা? তারা দিব্যি হিসাব না দিয়ে উল্টা দেখে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছে।
এরা কারা? এমন কি আপনাদের কোম্পানিতে আছে?
বেড়া কাটার লোক কি সব প্রতিষ্ঠানে আছে। দইয়া করে জানাবেন।
আমার কাছে প্রমাণ আছে Tripology ও Fast trip এই দুটি প্রতিষ্ঠান বেইমানি করে অবৈধ জন্ম হয়েছে। সরকারের অনমোদন এর তোক্কা না করে হাজার হাজার পাসর্পোট অফিসে রেখে ডিল করছে। শুধু তাই নয় আমার অন্য কমপক্ষে ৩০ জন এমপ্লয়কে তাদের সাথে যোগদান করতে প্রলোভন দেখিয়েছে। তার মধ্যে মনীষা আখতার, খলিল, মিজান, সুদীপ্ত সহ আরও অনেকেই ইতিমধ্যে তাদের সাথে যোগ দিয়েছে। মনীষা আকতার ইতিমধ্যে কোম্পানিতে অনৈতিক প্রবেশ করে কোম্পানির হার্ডওয়ার ও নথিপত্র নষ্ট, বিনাশ বা তসরুফ করতে সিসি টিভি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে।
যাক ঘটনা বড় করলে মজা থাকে না। মূল বিষয়ে আসি।
আমি দৃঢ় চিত্তে বলতে চাই এই ৫ বেইমানের শাস্তি আপনারা যারা ট্রেড পার্টনার, কাস্টমার, সম্মানিত ফলোয়ার বা গেস্ট বা আইন কানুন সংস্থা- নিশ্চিত করতে না পারেন আমি ৩ মাসের মধ্যে ১৯০ জন কর্মচারী তাদের পরিবার নিয়ে এই অবস্থায় কোম্পানি বন্ধ করে দিব।
ট্রাভেল ইন্ডাস্ট্রিতে সুনাম আর ডাটাবেজ, দক্ষ কর্মী আর চেয়ার টেবিল ছাড়া অন্য কোন সম্পতি থাকে না। এই প্রত্যেকটা জিনিস আমার চুরি হয়েছে। আমি সরকারের অতি উচ্চ পর্যায়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছি অভিযোগ দাখিল করছি কিন্তু অদ্যাবধি একটি মামলা দাখিল করতে পারি নাই। কোম্পানিতে কোটি টাকা পেআউট করার ক্ষমতা আমি ক্রমেই হারাচ্ছি। এর বিচার হতে হবে। কোম্পানিতে থাকা কর্মচারী ও তাদের পরিবারের কমপক্ষে ৫০০০ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
প্রমাণ নিয়ে আমি আমার অফিসে থাকব প্রতিদিন। সবাইকে প্রমাণ দেখে যাওয়ার আমন্ত্রণ রইল।
যারা এই ইন্ডাস্ট্রিতে চাকুরি করেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি আকাশবাড়ি হলিডেজে চাকুরী করে কোটি টাকার গাড়ি কেনা যায়, বেইমানি করে ফাউন্ডার হওয়া যায়। আপনারা যারা সৎ তারা শুধু দেখে যাওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় নাই।

[sharethis-inline-buttons]

আরও পড়ুন

  • বিনোদন এর আরও খবর